কথায় আছে প্রতিটি মোঙ্গল পুরুষ জন্ম দিন থেকেই যোদ্ধা, আর মেয়েরা যুদ্ধের সহযোগী। মাত্র তিন বছর বয়সে মোঙ্গল শিশুদের ঘোড়ার পিঠে বেঁধে ছেড়ে দেওয়া হতো। তারপর ঘোড়াকে ছুটানো হত পূর্ণ
আজ আমরা ইতিহাসের পাতা থেকে তুলে আনবো এমন এক প্রানীর কথা যা দিয়ে মঙ্গল বাহিনী দুনিয়াময় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল। প্রাণীটিকে ঐতিহাসিক গন নাম দিয়েছেন মঙ্গল বাহিনীর অল ওয়েদার ভেহিকল
প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার সুভাষ দত্ত ১৯৬৪ সালে তাঁর প্রথম ছবি ‘সুতরাং’এ ‘পরানে দোলা দিলো এই কোন ভোমরা’ শিরোনামের গানের মাধ্যমে মাত্র ১৩ বছরের মিনা পাল নামক এক কিশোরীর নাম পাল্টিয়ে কবরী
প্রখ্যাত গজল সম্রাট মেহেদি হাসান খান যাকে ‘শাহেনশাহ-ই-গজল’ উপাধি দেওয়া হয় । সেই মহান গজলশিল্পী একটা বড়সড় সেরিব্রাল স্ট্রোকে প্যারালাইজড হয়ে হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে জোরে জোরে শ্বাস নিচ্ছেন,তার হাত-পা অসাড়।
পরাক্রমশালী তুর্কি অটোমান সাম্রাজ্যের বয়স তখন শতবর্ষ পার হয়ে গিয়েছে। এতদিন তারা কেবল স্থলপথেই নিজেদের শক্তি বাড়িয়ে গেছে । হঠাৎ করেই মনে হলো, অ্যাজিয়ান সাগর, ভুমধ্য সাগর আর এই অঞ্চলের
সৃজনশীল বাংলা ব্লগ “কালাক্ষর” এ বিসৃতির আড়ালে হারিয়ে যাওয়া কোন ঘটনা কিংবা ইতিহাসের পাতায় লিখে রাখা কোন মনিষীর জীবনে ঘটে যাওয়া কোন ঘটনা কিংবা তার কোন কর্ম আমরা আপনাদের সামনে
মশা, ছয় পা বিশিষ্ট এই ছোট্ট প্রাণীটি ঢাকায় বাস করা মানুষের কাছে এক আতঙ্কের নাম। মশার জালাতন শুধু আজ নয় ঢাকা শহরের গোড়াপত্তনের পর থেকেই ঢাকা বাসি সয্য করে আসছে।
মানসুর আল–হাল্লাজ (ফার্সি: منصور حلاج Mansūr-e Ḥallāj; পুরো নাম আরবি: “أبو عبد الله حسين بن منصور الحلاج” আবু আব্দুল্লাহ হুসাইন ইবনে মানসুর আল-হাল্লাজ) (জন্মঃ ৮৫৮ খ্রিস্টাব্দ – ইরানের ফারস প্রদেশ। মৃত্যুঃ মার্চ ২৬, ৯২২ খ্রিষ্টাব্দ)
পৃথিবীতে বর্তমানের অতি উন্নত সভ্যতার বিকাশে কিসের ভূমিকা সর্বাধিক জানেন? মানুষের অতি কৌতূহলি স্বভাব। কোন ঘটনা কিংবা কোন কিছু সেইটা ভাল কিংবা খারাপ যাই হোক আমাদের মনে সর্ব প্রথম কি?
সাফল্যের পিছনে ছোটা এই দুনিয়া সব সময় সফল মানুষদের গলাতেই মালা পড়ায়। আর ব্যার্থদের ছুড়ে ফেলে দ্যায় আস্তাকুরে। ব্যার্থতার চাদর গায়ে ব্যার্থদের নাম আস্তাকুরে থেকে এক সময় একেবারে নিশ্চিহ্ন হয়ে
পরন্ত বিকেলে ঢাকার কোন রাস্তা দিয়ে এক মহিলা হেটে যাচ্ছেন, এমন সময় এক আততায়ী ছুড়ি নিয়ে মহিলার উপর হামলা করলো। মহিলাটি আহত হয়ে অসহায় ভাবে রাস্তায় পড়ে কাতরাচ্ছে। আর হামলাকারী?
স্পট লাইট ইফেক্ট (Spotlight Effect) হল মানুষের মনে জেকে বসা একটি বিশ্বাস, যেখানে সেই মানুষটি বিশ্বাস করে যে,তার চার পাশে উপস্থিত লোক জন তাদের নিজেদের থেকেও তার দিকে বেশী মনোযোগ
প্রেমে পড়া মানুষের স্বাভাবিক স্বভাব গুলোর একটি। আর তাই মানুষের কৈশোর কাটে গার্লস স্কুলের গেটের সামনে। কলেজ লাইফ কাটে মেয়েদের রেস্ট রুম/ কমন রুমের সামনে আর বিশ্ব বিদ্যালয় কাটে মেয়েদের
আপনাদের আজ আমার নিজের একটা সিক্রেট বলবো। আমি আমার জাবিত জীবনে খুব বেশি ভয়ের সাথে আমার জীবন অতিবাহিত করিনি। মার কাট বলুন কিংবা অন্ধকারে কোথাও গিয়ে থাকতে বলুন। এমনো হইছে