1. sjranabd1@gmail.com : Rana : S Jewel
  2. solaimanjewel@hotmail.com : kalakkhor : kal akkhor
দ্য ডিডেরো ইফেক্ট: কেন আমরা সেই জিনিসগুলো চাই যেগুলোর বস্তুত কোন দরকার নেই - কালাক্ষর
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৩:১৮ অপরাহ্ন

দ্য ডিডেরো ইফেক্ট: কেন আমরা সেই জিনিসগুলো চাই যেগুলোর বস্তুত কোন দরকার নেই

  • Update Time : শনিবার, ১২ জুন, ২০২১
দ্য ডিডেরো ইফেক্ট

১৮ শতকে যে কয়জন ফরাসি দার্শনিক নিজেদের জ্ঞ্যান ও কর্মে নিজেদের যোগ্যতার সাক্ষর রেখে বিখ্যাত হয়েছিলেন তাদের ভিতর ডেনিস ডিডেরো ছিলেন অন্যতম। ডেনিস ডিডেরো সে সময়কার নামকরা বিশ্বকোষ ‘Encyclopédie’ এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। দুক্ষের বিষয় হল তার কর্ম তাকে বিখ্যাত করে দিলেও তার জীবনের অধিকাংশ সময় কেটেছে চরম দরিদ্রতার সাথে।

অবস্থা এমন পর্যায়ে গিয়ে ঠেকেছিল যে নিজের মেয়েকে ভালো কোনো পাত্রের হাতে তুলে দিতে তখনকার ‘প্রথা’সরূপ যৌতুক দেওয়ার মতো অর্থ তার হাতে ছিলো না। ফলে ডিভো তার মেয়ের বিয়ের ব্যবস্থাও করতে পারছিলেন না। ১৭৬৫ সালে তার এই দৈন্য অবস্থার কথা সে সময়ের রাশিয়ার সম্রাজ্ঞী ক্যাথরিন দ্য গ্রেট জানতে পারেন। ক্যাথেরিন দ্যা গ্রেট ডিডেরোর বিশাল গ্রন্থাগারটি তৎকালীন £১,০০০ GBP (যা ৫০,০০০ মার্কিন ডলারের সমতুল্য) দিয়ে কিনে নেওয়ার প্রস্তাব প্রদান করেন। ডিডেরো সে প্রস্তাবে রাজি হয়ে যান আর সেই অর্থ দিয়েই ডিডেরোর অবস্থা রাতারাতি পরিবর্তন হয়।

দ্য ডিডেরো ইফেক্ট

ডেনিস ডিডেরো। ইমেজ – Wikimedia.com

এর পর পরই ডিডেরো জীবনে ঘটে এক অন্যরকম ঘটনা। এক বন্ধুর কাছ থেকে ডিডেরো একটি লাল পোশাক উপহার হিসেবে পান। আকর্ষণীয় এই পোশাকটি পাওয়ার পরই পোষাকটি নিয়ে ডিডেরোর জীবনে শুরু হয়ে যায় নতুন এক সমস্যার!

ডিডেরোর পোশাকটি এতটাই সুন্দর ছিলো যে ডিডেরো খেয়াল করলেন তার ঘরের অন্য সব আসবাবপত্রের সাথে পোশাকটিকে বড্ড বেমামান লাগছে। এই সমন্ধে ডিডেরো এক তার আত্মজিবনীতে লিখেছিলেন “no more coordination, no more unity, no more beauty”, অর্থাৎ ছিলো না কোনো সমন্বয়, ঐক্য এবং সৌন্দর্য। এতে ডিডেরোর মনে চাহিদা জাগে তার ঘরের পুরনো আসবাবপত্রগুলোর জায়গায় নতুন আসবাবপত্র কেনার, ঘরের অন্য সব পুরাতন জিনিসপত্র বাদ দিয়ে নতুন জিনিস প্ত্র দিয়ে সুন্দর করে ঘর সাজাবার; যেগুলোর সাথে তার সেই সুন্দর পোশাকটি রাখলে মানানসই মনে হবে।

ডিভারো এ কারণে দামেস্ক থেকে নতুন কম্বল কিনে আনলেন। তার পুরো বাড়ি টি আবার নতুন করে রিপায়ার করলেন,এর পর বাড়িটি সুন্দর সুন্দর ভাস্কর্য দিয়ে সাজালেন। রান্নাঘরের জন্য নতুন টেবিল আনালেন। ড্রইং রুমে বিশাল আয়না লাগালেন, তার খড়ের চেয়ারটি পাল্টিয়ে একটি চামড়ার চেয়ারও কিনলেন। তার ঘোড়ার গাড়িটি বাদ দিয়ে নতুন গাড়ি কিনলেন,এই ভাবে চেঞ্জ করতে করতে এক সময় তার বাড়িটিকে আভিজাত্যের নতুন উদাহরণ হিসেবে সবাই মেনে নিতে বাধ্য হল। ক্যাথেরিন দ্যা গ্রেট এর কাছ থেকে তিনি যে টাকা পেয়েছিলেন আর এই সব করতে গিয়েই সিঙ্ঘভাগ খরচ হয়ে গেল। এর পর যে টাকা বাকি ছিল তা তার মেয়ের বিয়েতে খরচ করে ফেলেন। এবং আগের সেই দৈন্য অবস্থাতেই ফিরে গেলেন। বিষয় টি এমন হয়ে যায়, সুন্দর একটি বাড়িতে যে মানুষটি থাকে, সুন্দর একটি গাড়িতে সুন্দর পোষাক পড়ে যে মানুষ টি ঘুরে বেড়ায় সেই মানুষটির পকেটে দুই বেলা খাবার কেনার অর্থ থাকে না। তাই তাকে মাঝে মাঝে না খেয়ে থাকতে হয়।

একটি লাল পোশাক ডিডেরো কে আরো অনেক জিনিস ক্রয় করতে উদ্বুদ্ধ করেছিল। যেগুলো, তার সেই পোশাকটি পাওয়ার আগে কোনো দরকারই ছিলো না কিন্তু পোষাক টি সেগুলোই তাকে কেনালো। এবং শেষ মেষ তাকে আবার সেই আগের মত দৈন্য অবস্থার ভিতর টেনে নিয়ে গেল। এই ঘটনা নিয়ে ডিভেরো একটি বই লেখেন, সে সময় বই টি অত্যান্ত জনপ্রিয়তা পায়। আর ডিভেরোর মত মনস্তাত্তিক সমস্যা সুচক ঘটনা অন্য কারো বেলায় ঘটতে দেখলে তাকেদ্য ডিডেরো ইফেক্ট নামে ডাকা শুরু করে দেয়।

এ সম্পর্কে ডিডেরো যে উক্তি করেছিলেন তা হল,
“I was an absolute master of my old dressing gown, but I have become a slave to my new one.”!

দ্য ডিডেরো ইফেক্ট

দ্য ডিডেরো ইফেক্ট বলতে আমরা বুঝি যখন নতুন কোনো জিনিস নতুন আরো কিছু জিনিস পেতে বা ক্রয় করতে মানুষ কে প্রলুব্ধ করে। অর্থাৎ নতুন পণ্য মানুষের মনে নতুন চাহিদার সৃষ্টি করে। আর তা এমন এমন কিছু জিনিস যেগুলো ঐ নতুন পণ্য কেনার আগে হয়তো মানুষটির কোনো প্রয়োজনই ছিলো না।

আসুন আমাদের জীবনে ঘটা এ জাতীয় কয়েকটি উদাহরণ দেই,

ধরুন, আপনি একটি নতুন শার্ট কিনলেন। শার্ট টি কেনার পর আপনার মনে হলো নতুন কেনা এই শার্টটির সাথে আপনার পুরনো প্যান্টটি ঠিক মত মানাচ্ছে না। তাই আপনি একটি প্যান্টও কিনে নিলেন। এর পর দেখা গেলো প্যান্টটির সাথে মানানসই এক জোড়া জুতোও কিনে ফেললেন। এতে কি হল? আপনি মার্কেটে গিয়েছিলেন একটি শার্ট কেনার জন্য যা আপনার কেনা দরকার ছিল। আপনার প্যান্ট কিংবা জুতা কেনার দরকার ছিল না কিন্তু একটি শার্ট আপনার মন কে আরো দুইটি নতুন জিনিস কেনার জন্য প্রলুব্ধ করলো। অথচ শার্ট টি কেনার আগে আপনি আপনার পুরনো প্যান্ট ও জুতোতেই সন্তুষ্ট ছিলেন এবং নতুন করে প্যান্ট, জুতো কেনা তো দুরের কথা এই ভাবনাটি আপনার মাথাতেই আসে নি!

আপনি আপনার ঘরের জন্য নতুন সোফা কেনার পর আপনার মনে হল নতুন সোফার পাশের পুরনো টেবিলটি একদমই ভালো লাগছে না। আপনার মাথায় প্রথমে যে ভাবনাটি কাজ করবে তা হলো সেই টেবিলটি বদলিয়ে নতুন,এবং অবশ্যই সোফার সাথে ম্যাচিং করে একটি টেবিল কেনার।

সৃজন শীল বাংলা ব্লগ কালাক্ষর এ আমার লেখা পুরাতন লেখা গুলো পড়ার জন্য অনুরোধ রইল 

আপনি বিছানার জন্য একটি চাদর কিনলেন। কিন্তু চাদর টি কেনার পর দেখা গেলো নতুন কেনা চাদরের সাথে আপনার বাসার বালিশগুলোর কভার মিলছে না। চাদরের রঙয়ের সাথে কার্পেটের রঙ মেলে না। অর্থাৎ আপনি শুধু চাদরের সাথে মানানসই হবে শুধু মাত্র এই জন্য চাদরের সাথে সাথে আলাদা করে কার্পেট এবং দরজা-জানালার পর্দাও কিনে ফেললেন।

আপনি একটি নতুন স্মার্টফোন কিনলেন। এখন স্মার্টফোনটির জন্য সেই সাথে একটি কভার, গ্লাস, ইয়ারফোন, মেমোরি কার্ড ইত্যাদি কিনলেন। এগুলোর কিন্তু ফোনটি কেনার আগে আপনার কোনো দরকারই ছিলো না।

নতুন কেনা কম্পিউটারের প্রসঙ্গে ও কথা বলা যেতে পারে। বেশির ভাগ সময় দেখা যায় লোক জন নতুন কম্পিউটার কেনার পাশাপাশি আলাদা করে সাউন্ড সিস্টেম, ইয়ারফোন, ওয়েব ক্যাম, উপযুক্ত চেয়ার এবং কম্পিউটার টেবিলও কিনে থাকেন। 

দ্য ডিডেরো ইফেক্ট


নতুন জিনিস অন্যান্য নতুন কিছুতে প্রলুব্ধ করে; Source: photographyofchina.com

অর্থাৎ একটি নতুন ক্রয় বা খরচ অতিরিক্ত খরচের সৃষ্টি করে। এটি অনেকটাই মনস্তাত্ত্বিক বিষয়। মানুষের চাহিদার শেষ নেই। মানুষ সবসময়েই নতুন কিছুতে আকৃষ্ট হয় এবং চায় নতুন জিনিস দিয়ে নিজেকে পরিপূর্ণ করতে। সেক্ষেত্রে নতুন একটি বস্তু তার সাথে সংলগ্ন অপর নতুন কোনো বস্তুর দিকে মানুষকে পরিচালনা করলে সহজাত প্রবৃত্তি হিসেবে মানুষ সেটি পেতে আগ্রহী হয়। আর এভাবে একজন মানুষের যে জিনিসগুলোর আপাতদৃষ্টিতে কোনো প্রয়োজনই ছিলো না, ঠিক সেই জিনিসগুলোই তিনি কিনে ফেলেন। একেই বলা হয় দ্য ডিডেরো ইফেক্ট।

দ্য ডিডেরো ইফেক্ট মুক্তি পাবার উপায়

  • চিত্তাকর্ষক জিনিস থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে

দ্যা ডিডেরো ইফেক্ট এর প্রভাব আপনার মনে তখনই কাজ করবে, যখন আপনি নতুন কোনো জিনিস কিনবেন। া এমন কিছু চমকপ্রদ জিনিস দেখলাম, যা আমাদের সেই জিনিসটি কিনতে প্রলুব্ধ করলো। এসব থেকে নিজেকে বিরত রাখার চেষ্টা করতে হবে।

আপনার নিজের যা আছে তা ব্যবহারযোগ্য থাকা অবধি নতুন কিছু কেনাটা যে অতিরঞ্জন তা আপনার মনকে বোঝাতে হবে। এক কথায় নিজের মনের সাথে লড়াই করতে হবে, যাতে আপনার নিতান্তই প্রয়োজন ব্যতীত কোনো কিছু কেনার পর অতিরিক্ত কিছু কেনার ফাঁদে আপনাকে না পড়তে হয়।

  • বর্তমান অবস্থার সাথে মানানসই কিছু কিনুন

অনেক সময় দ্যা ডিডেরো ইফেক্টে এর প্রভাবের ফলে দেখা যায়, মানুষ নতুন পাওয়া কোনো কিছুর সাথে মিলিয়ে অতিরিক্ত কিছু কিনে ফেলে। এক্ষেত্রে আপনাকে যা করতে হবে তা হলো, যখন আপনার নতুন কিছু কেনার প্রয়োজন পড়বে, সেটি এমন ভাবে কিনুন যা আপনার আগে থেকে থাকা জিনিসপত্রের সাথে মানানসই হয়। আপনাকে যাতে আর নতুন কোন কিছু কিনতে না হয় বা নতুন কেনা জিনিসটির জন্য আপনাকে তার আশে পাশের জিনিস গুলোর সাথে ম্যাচিং করানোর কথাটি ভাবতে না হয়। অর্থাৎ আপনি আপনার ঘর এবং মনের শূন্যস্থান পূরণ করবেন, তা অতিরিক্ত বোঝাই করবেন না।

  • খরচের সীমা আরোপ

আপনি আপনার নিজের খরচের উপর একটি মাসিক বা বার্ষিক বাজেট তৈরি করে নিতে পারেন এবং সেই খরচের উপর একটি সীমা আরোপ করতে পারেন। বাজেটটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভিন্ন রকম হতে পারে। যেমন পোশাকের ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নিলেন, আপনি মাসে একটি শার্টের বেশি কিছু কিনবেন না এবং তার বাজেট থাকবে ধরুন ৫০০ টাকা। আবার এমন সিদ্ধান্ত নিলেন যে, নিজের কাছে থাকা ফোনটি কমপক্ষে দু’বছর ব্যবহার করবেন। এবং নতুন ফোনের পেছনে ২০,০০০ টাকার বেশি খরচ করবেন না। এভাবে অতিরিক্ত খরচ করা থেকে নিজেকে বিরত রাখতে পারেন।

  • একটি কিনুন আরেকটি দান করুন

আপনি যখনই কোন নতুন কিছু কিনবেন, তখন চেষ্টা করবেন পুরনো কিছু কাউকে দিয়ে দেওয়ার। নতুন টেলিভিশন কিনেছেন? পুরনোটা পাশের রুমে ফেলে রাখার পরিবর্তে কাউকে দান করে দিন যার টেলিভিশন প্রয়োজন। শুনতে অদ্ভুত লাগলেও এর পেছনে যে উদ্দেশ্যটি রয়েছে তা হলো- আপনার ব্যবহার্য জিনিসপত্রের বৃদ্ধি থামানো। নিজেকে যতটা সম্ভব ন্যূনতম সেই জিনিসপত্রের মাঝে আবদ্ধ রাখা, যেগুলো আপনার জন্য সুখ এবং আনন্দ প্রদান করতে যথেষ্ট।

  • নতুন কিছু চাওয়া থেকে নিজের মনকে নিরুৎসাহিত করুন

মানুষের জীবনের এমন কোনো পর্যায় নেই, যখন মানুষ নতুন কিছু চায় না। কারণ অধিকাংশ সময় দেখা যায়, বর্তমানে নিজের কাছে যা রয়েছে তার থেকে উন্নত কিছু না কিছু বাজারে আছে বা সৃষ্টি হচ্ছে। আপনি নতুন মোটরসাইকেল কিনেছেন? দেখবেন বাজারে তার থেকেও উন্নত আরেকটি মোটরসাইকেল আছে। খুব শখ করে একটি গাড়ি কিনলেন? দেখবেন তার থেকেও উন্নত গাড়ি রয়েছে! সেটা কেনার পর দেখবেন অন্য আরেকটি এর থেকে আরো উন্নত। সেটাও কিনলেন? মনে হবে এর থেকে নিজস্ব একটি জেটপ্লেন থাকলে মন্দ হতো না! অর্থাৎ কোনোকিছুই আপনাকে পরিপূর্ণ মানসিক তৃপ্তি দিতে পারবে না। সবকিছুরই কোনো না কোনো উন্নত পর্যায় রয়েছেই, যা আপনাকে হাতছানি দিয়ে ডাকবে।

The Diderot Effect

সামিরা খান মাহি – ছবি – ফেসবুক

শেষের কথা

পুজিবাদি আমাদের এই সমাজ ব্যাবস্থায় কোম্পানী গুলো সর্বদা তাদের বাজার বাড়াতে চায়। নিত্য নতুন ভোক্তা তৈরির চটকাদার বিজ্ঞাপনে আপনার মনে চাদিহা তৈরি করে তাদের পসরা বাড়াতে চায়। আপনার কাছে যে ফোন টি আছে তা দিয়েই আপনার চলে যাবার কথা কিন্তু কোম্পনী গুলো তাদের নতুন প্রডাক্ট লন্স করার সময় এমন এমন বিজ্ঞাপন দিবে যে আপনার মনে এমন ভাবে চাহিদা তৈরি হবে এই ফোনে আপনার চলছে না আপনার নতুন মার্কেটে আসা ঐ ফোন টি ই দরকার, কোম্পনী গুলো তাদের ভোক্তাদের মনস্তত্ব নিয়ে খেলে। ভাবনা এর সাথে খেলে। আর তাদের বাজার তৈরী করে। আর নিজেদের লাভ বাড়ায়। কিন্তু আপনি যদি দ্য ডিডেরো ইফেক্ট সম্পর্কে অকবিহল থাকেন তবে আপনাকে দিয়ে তারা এই কাজ করতে পারবে না। আখেরে আপনার নিজের লাভ হবে। কারণ আজকের আলোচনায় আপনি হয়তো বুঝতে পেরেছেন আপনার মনের ‘চাওয়া’টা শুধুমাত্র আপনার মনের একটি মতামত, যা আপনার মন আপনাকে দিয়ে পুরন করিয়ে নিতে চায়। এটি এমন গুরুত্বপূর্ণ কিছু নয়, যা আপনাকে অনুসরণ করতেই হবে। ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ

It’s a Bengali article. It discusses The Diderot Effect. Necessary references have been hyperlinked inside.

ফিচার ইমেজঃ unsplash.com

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

More News Of This Category
©2021 All rights reserved © kalakkhor.com
Customized By BlogTheme
error: Content is protected !!

Discover more from কালাক্ষর

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading