তানি আর আর আমি প্লান করেছিলাম আমাদের বাকি জীবনটা এক সাথে কাটাবো। দুই জনের দুই জনের প্রতি ভালবাসা যেমন ছিল। তেমনি ছিল রেস্পেক্টের কোন কমতি ছিল না। দুই জন যখন বিয়ের সব কিছ গুছিয়ে ব্যাস্ত ঠিক তখনি হুট করেই আমাদের ভালবাসার আকাশে বজ্র হয় বৃস্টি পাত শুরু হল। আর তাতে আমার এত দিনের ভালবাসার সম্পর্কের বাঁধন গেল ছিড়ে। সম্পর্কটি ভেঙে গেল। আমার সাথে ঘটা ঘটনাটি যদি আপনার সাথে ঘটে? যদি আপনার সাথেও এমন হয় আপনি কি তা মেনে নিতে পারবেন?
আমি জানি আপনি সহজে মেনে নিতে পারবেন না। আপনার কাছে কেবলই মনে হবে, আপনাদের দুজনের যে কারো ভুলের কারণে সম্পর্কটা শেষ পর্যন্ত পরিণতি পায়নি। আর তাতে আপনার মনের ভেতর এই নিয়ে ক্রোধ বা হতাশা সৃষ্টি হবে। ভুল যারই হোক, একটা সময় পর আপনি সেই দায় নিজের কাঁধে নিয়ে আপনি সম্পর্কটা হয়তো ঠিক করার চেষ্টা করবেন। কিন্তু সেই চেষ্টা বিফলে গেলে বিষাদে ভরে যাবে আপনার মন, হয়ত বেঁচে থাকার ইচ্ছেটাই বোধহয় ম্লান হয়ে যাবে আপনার কাছে। কাদবেন, পাগলামী করবেন, মদ খাবেন, পরিচিতদের সাথে চিল্লা ফাল্লা করবেন, পড়ালেখা, কাজ বাজ সব চুলোয় তুলে দিয়ে যেদিক দুই চোখ যায় চলে যেতে চাইবেন, তাঁর পর একদিন আপনি আসতে আসতে সব মেনে নিতে শিখে যাবেন। মানুষের জীবনের গল্প বোধ হয় এটাই
১৯২৬ সালে সুইজারল্যান্ডে জন্ম নেওয়া ড. এলিজাবেথ কুবলার রস নামক সুইস-আমেরিকান মনোচিকিৎসক ছোটবেলাতেই স্বপ্ন দেখেছিলেন। কিন্তু বাবা চাইতেন তাঁর মেয়ে তার ব্যবসায় সহযোগিতা করুক। কুবলার রস শেষ পর্যন্ত বাবার সিদ্ধান্ত না মেনে ১৬ বছর বয়সেই ঘর ছাড়েন। সময় টা ছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ এর। বাবার বাসা ছেড়ে এসে কুবলার রস পোল্যান্ডে যুদ্ধকালীন একটি হাসপাতালে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৫১ সালে এসে তার স্বপ্নপূরণের পথচলা শুরু হয় যখন তিনি মেডিকেল শিক্ষার্থী হিসেবে ভর্তি হন জুরিখ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। এবং ১৯৫৭ সালে তিনি মেডিকেল ডিগ্রী লাভ করেন।
এলিজাবেথ কুবলার রস। ইমেজ সোর্স- biography.com
মেডিকেলে পাশ করার পরের বছর কুবলার রস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান। তখন তিনি বেশ বিরক্তির সাথেই লক্ষ্য করেন, চিকিৎসা প্রদানকারী সম্প্রদায় অর্থাৎ ডাক্তার, নার্স বা মেডিকেল কর্মীরা মৃত্যু পথযাত্রী রোগীদের বিষয়টি মেনে নিতে সহায়তা না করে উল্টো ব্যাপারটিতে একধরনের অনীহা প্রকাশ করছে এবং সেসব রোগীকে যথাযথ চিকিৎসাও দেওয়া হচ্ছে না। ১৯৬৫ সালে কলোরাডো মেডিকেল স্কুলে মনোবিদ্যার সহকারী অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। সে সময় একদল ধর্মতত্ত্বের শিক্ষার্থী কুবলার রসের সান্নিধ্যে এসেছিল, কুবলার রস তাদের মানুষের মৃত্যু বিষয়ক নানা তত্ত্ব নিয়ে পড়াতেন।
এর অংশ হিসেবে শিক্ষার্থীদের বেশ কিছু মৃত্যু পথযাত্রী রোগীর সাক্ষাৎকার নিতে হয়। রোগীদের কাছ থেকে নেওয়া সাক্ষাৎকার গুলো থেকে কুবলার রস বেশির ভাগ রোগীর ভিতরে বেশ কিছু ব্যাপারে সাদৃশ্যতা খুঁজে পান। এর পর তিনি সেই ব্যাপার গুলোকে পাঁচটি স্টেজ বা পর্যায়ে ভাগ করেন; কুবলার রস তা থেকে লিখে ফেলেন ‘অন ডেথ অ্যান্ড ডায়িং’ নামে একটি বই (১৯৬৯)। যা সে সময় বেশ সারা ফেলে দ্যায়।
কুবলার রসের সেই পরীক্ষার বিষয় গুলো কি ছিল আর কোন ধাপগুলোর কথাই বা তিনি বলেছিলেন? চলুন, জেনে নেওয়া যাক।
আপনাদের বোঝার সুবিদার্থে আজ একটা ঘটনার কথা বলবো, ধরুন আপনার হুট করেই জর এলো। গুরুত্বর কিছু নয় আপনি বিষয়টি নাপা কিংবা মোড়ের দোকান থেকে কেনা অসুধের উপর ই ছেড়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু হুট করেই আপনার এক পরিচিত লোক কে হাসপাতালে দেখতে গিয়ে মনে হল নিজের জরের কথা। সেখান কার পরিচিত এক ডাক্তার বন্ধুর সাথে দেখা করে বললেন তিনি আপনাকে কিছু টেস্ট করতে দিলেন। এর পর হুট করে আবার সেই পরিচিত ডাক্তারের ফোন, জরুরী কাজে তাঁর তলব উপেক্ষা করতে না পেরে গেলেন তাঁর কাছে। তিনি আপনার আরো কিছু টেস্ট করতে দিলেন। আর সব রেজাল্ট দেখে ডাক্তার আপনাকে যা বল্লো তা শুনে আপনার পিলে চমকে যাবার যোগার। কারন আপনার শরীরের ক্যান্সার বাসা বেধেছে। আপনার আয়ু সর্বচ্য তিন চার মাস। এই সময় আপনার মনের ভিতর কি অনুভব হবে?
লেখাটিতে আরো যা জানতে পারবেন
মৃত্য নিয়ে আপনার ভিতর যা হবে, তা আপনি মোটেও মেনে নিতে চাইবেন না। আপনার মনে হবে এটা অবাস্তব, এটা হতেই পারে না। কোথাও কোনো ভুল হয়েছে। যা হয়েছে তা মিথ্যা। এই স্বীকার না করার প্রবণতাই ঘিরে ধরবে আপনাকে। অস্বীকৃতি এমন এক পর্যায়, যা প্রাথমিকভাবে আপনাকে ক্ষতি থেকে বাঁচতে সহায়তা করতে পারে। আপনি ভাবতে পারেন, জীবনের কোনো অর্থ নেই এবং এটি হয়তো খুব বেশি অপ্রতিরোধ্য।
ধরে নিন, আপনার কোনো মারাত্মক রোগ ধরা পড়েছে, তাহলে আপনি প্রথমেই ভেবে নিবেন যে, আপনার রোগের খবরটি তো ভুলও হতে পারে। হয়ত পরীক্ষায় কোথাও না কোথাও কোনো ভুল হয়েছে– হয়ত হাসপাতালের প্যাথলজি বিভাগে কাজ করা লোক জন আপনার স্যাম্পলের সাথে অন্য কারোটা স্যাম্পল গুলিয়ে ফেলেছে। আপনি যদি প্রিয়জনের মৃত্যুর খবর পেয়ে থাকেন, তবে সম্ভবত আপনি কোনো মিথ্যা আশায় আটকে গেছেন যে, তারা ভুল ব্যক্তিকে চিহ্নিত করেছে। অস্বীকারের পর্যায়ে আপনি ‘প্রকৃত বাস্তবতা’য় বাস করছেন না, বরং আপনি একটি ‘পছন্দনীয় বাস্তবতা’য় বাস করছেন।
সব চেয়ে মজার বিষয় হলো, আপনার মনের এই অস্বীকার করা প্রবণতা এবং আচমমকা আঘাত আপনাকে শোকের ব্যাপারটি মোকাবেলা করতে এবং টিকে থাকতে সহায়তা করে। অস্বীকৃতি আপনার দুঃখের অনুভূতিগুলোকে প্রশ্রয় দেয়। পুরোপুরি শোকের সাথে অভিভূত হওয়ার পরিবর্তে আমরা একে অস্বীকার করি, এটি গ্রহণ করি না এবং একসময় আমাদের উপর এর সম্পূর্ণ প্রভাব বিস্তৃত করে। একে আপনার দেহের সহজাত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা হিসাবে ভাবলে বিষয়টি সহজ হয়ে ধরা দেবে। অস্বীকার এবং আঘাতের বিষয়টি যখন বিবর্ণ হতে শুরু করে, তখন নিরাময় প্রক্রিয়া শুরু হয়।
কিন্তু যখন দেখবেন আর অস্বীকার করাটা সম্ভব হয়ে উঠছে না, তখন আপনি রেগে যাবেন। আপনার মনে হবে আমিই কেন? আমার সাথে কেন এমন হলো? কেন সব খারাপ কিছু আমার সাথেই ঘটবে? কেন হবে? সৃষ্টি কর্তার কোনো ভাবেই এটি সঠিক বিচার নয়।
অনেক গবেষক এবং মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ এক হয়েছেন যে, মানুষের এই রাগী ভাবটি দুঃখের প্রয়োজনীয় পর্যায় এবং একসময় আপনাকে ক্রুদ্ধ করে তোলে। মনের ভিতর ক্রোধ অনুভব করা তখন আসলেই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। আপনার ক্রোধের অনুভূতি দমন করা স্বাস্থ্যকর নয়, এটি একটি প্রাকৃতিক প্রতিক্রিয়া, এবং সম্ভবত, তর্কসাপেক্ষে, প্রয়োজনীয়ও। প্রতিদিনের জীবনে, আমাদের সাধারণ পরিস্থিতি এবং অন্যের প্রতি আমাদের ক্রোধ নিয়ন্ত্রণ করতে বলা হয়।
আপনি যখন কোনো শোকের ব্যাপার অনুভব করেন, তখন আপনি বাস্তবতা থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করে ভাবেন যে, আপনার আর কোনো ভিত্তি নেই। আপনার জীবন বিপর্যস্ত হয়েছে এবং আঁকড়ে ধরে বাঁচার মতো কিছু নেই। কোনোকিছুর বা কারও প্রতি ক্রোধের দিকনির্দেশটি হলো- এটি আপনাকে বাস্তবতায় ফিরিয়ে আনতে পারে, আবার অন্য মানুষের সাথে যুক্তও করতে পারে।
মডেল – মৌ। ফাইল ফটো
যখন কোন কিছুতেই আর কিছু হল না সেই পর্যায়ে আপনি বুঝবেন যে, আর রেগে আর লাভ নেই। তখন যে কোন কোনো রকমেই হউক এটাকে বদলানো যায় কি না দেখবেন। আর তা হতে পারে কাউকে বলে-কয়ে, ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল করে বা প্রার্থনার মধ্য দিয়ে।
এ পর্যায়ে এসে মানুষ এভাবে রফাদফার চেষ্টা করে, যদিও এটি মিথ্যা আশা। এবং সে সময়ে নেওয়া সিদ্ধান্ত পরে ক’জনই বা মেনে চলে, সেই প্রশ্ন না হয় তোলা থাকুক। আপনি নিজেকে মিথ্যাভাবে বিশ্বাস করাতে পারেন যে, আপনি একধরনের আলোচনার মাধ্যমে দুঃখ এড়াতে পারবেন। আপনি মরিয়া হয়ে থাকেন জীবনের সুখের দিনগুলো ফেরাতে। অপরাধবোধ দর কষাকষির একটি সহজাত বিষয় হয়ে দাঁড়ায় তখন।
আপনার সকল চেষ্টাই যখন বৃথা যাবে, তখন আপনি বিষণ্ন হয়ে পড়বেন। “আমার সব শেষ, আর বেঁচে থেকে কী লাভ? সব তো খুইয়েছি, আর এগিয়ে কী হবে?”- এমন ভাবনা মনে উঁকি দেবে।
হতাশা হল একটি সাধারণ ভাবে মেনে নেওয়ার মত শোক, যা আমাদের সমাজের বেশির ভাগ মানুষ হতাশাকে ‘তাৎক্ষণিক’ আবেগের সাথে মিলিয়ে ফেলে। হতাশা আমাদের বাস্তবে বেঁচে থাকাকালীন সময়ে কারো জন্য আমাদের মনে শূন্যতা অনুভব করায় এবং আমরা ভাবি যে, পরিস্থিতি আর আমাদের হাতে নেই, হাজার চাইলে বদলানো যাবে না কিছু। এ পর্যায়ে আপনি জীবন থেকে সরে আসতে পারেন, অসাড় বোধ করতে পারেন এবং দিনের পর দিন হয়তো বিছানা থেকেই উঠতে চাইবেন না। আপনার মুখোমুখি হওয়ার জন্য পৃথিবীকে বড় অদ্ভুত-অচেনা মনে হবে। আপনি অন্যের আশেপাশে থাকতে চাইবেন না, কথা বলার মতো বোধ করবেন না এবং হতাশ অনুভব করবেন। এমনকি আপনার মাথায় নিয়মিত আত্মঘাতী চিন্তা-ভাবনার অস্তিত্বও অনুভব করতে পারেন।
শেষমেশ আপনি সব মেনে নেবেন। নিজেকে বোঝাবেন, “আমি ঠিক আছি। সব ঠিক হয়ে যাবে। আমি লড়াই চালিয়ে যাব। কোনো কিছুই তো আর অসম্ভব না।” কুবলার রস দ্বারা চিহ্নিত শোকের শেষ পর্যায়টি হচ্ছে গ্রহণযোগ্যতা। এ পর্যায়ে আপনার অনুভূতিগুলো স্থিতিশীল হতে শুরু করতে পারে। আপনি বাস্তবতায় পুনরায় প্রবেশ করবেন। আপনি ‘নতুন’ বাস্তবতাটি নিয়ে এসেছেন যে, এবং আপনি নিদারুণ সত্যটি মেনে নিতে প্রস্তুত আছেন। এটি খুব ভালো কিছু নয়, তবে এর মাধ্যমে আপনি বেঁচে থাকতে পারেন।
একটা তাত্তিক কথা বলি, যদিও প্রায় সব মানুষ ই জানেন যে, মানুষের জীবনে ভালো দিন ও খারাপ দিন পালাক্রমে আসে-যায়। এ পর্যায়ে চলে আসার অর্থ এই নয় যে, আপনার আর কখনও খারাপ দিন আসবে না। আজ যতটা খারাপ আছেন তাঁর চেয়েও আপনার জীবনে খারাপ দিন আসবে; তবে আপনি একে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন এটি যদি আপনি আপনার মন কে বোঝাতে পারেন তবে আপনি, আপনার আকাশে জমে থাকা মেঘের ফাঁকে নতুন আলো দেখতে পারেন। এতে আপনি আপনার জীবনের সাথে ঘনিষ্ট অবশিষ্ট মানুষগুলো যারা এখনো আপনাকে ছেড়ে যায়নি তাদের সাথে জড়িয়ে পড়া শুরু করতে পারেন আর সময় বাড়ার সাথে সাথে তাদের সাথে নয়ত নতুন কারো সাথে নতুন সম্পর্ক তৈরি করতে পারেন। আপনি যদি বুঝতে পারেন, কোনো প্রিয়জনকে কখনোই তাঁর জায়গায় প্রতিস্থাপন করা যাবে না, তবে আপনি এ পর্যায়ের মধ্য খাপ খাইয়ে নেয়ার নতুন বাস্তবতায় নিজেকে রূপান্তরিত করতে পারেন।
হিউম্যান সাইকোলিজি নিয়ে আমার লেখা পুরাতন পোস্ট গুলো পড়ে আসতে পারেন
কুবলার রস এই পাঁচটি পর্যায়ের একত্রে নাম দিয়েছেন ‘কুবলার-রস মডেল’। যেকোনো মৃত্যু, ব্যক্তিগত ক্ষতি, প্রিয়জনের মৃত্যু, দুঃখ অথবা সম্পর্কের ইতি কিংবা ট্র্যাজেডির এরকম পাঁচটি পর্যায় থাকে। কুবলার রস বলেছেন, সবাই একই সময়ে একই ধরনের অগ্রগতি অনুসরণ করে না, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এ পর্যায়গুলোর অস্তিত্ব প্রমাণিত। এ পর্যায়গুলোর চিহ্নিতকরণ ছিল সেই সময়ে একটি বৈপ্লবিক ধারণা, এবং তখন থেকেই ব্যাপকভাবে এটি গ্রহণযোগ্যতা পেতে শুরু করে।
কুবলার রসের মডেলটা যদি বুঝতে পারেন তবে আপনার জন্য যে কোনো দুঃখ মেনে নেয়া সহজ হবে। তাতে আপনি নিজেই বুঝবেন যে একটু ধৈর্য ধরলে আপনি শেষের পর্যায়ে চলে যাবেন। আপনি আপনার জীবনের অনেক সত্য মেনে নিতে পারবেন। আর আমি ব্যাক্তিগত ভাবে মনে করি এই মডেল মানলে কমে আসতে পারে মানুষের আত্মহত্যা করার প্রবণতাও।
মানুষের মৃত্যু নিয়ে দিনরাত গবেষণা করা কুবলার রস ২০০৪ সালের ২৪ আগস্ট মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেন। কিন্তু তাঁর মৃত্যু তার কাছে বেঁচে থাকার মতোই স্বাভাবিক ছিল। কুবলার রস বিশ্বাস করতেন,
“আপনি যদি আপনার নিজের জাবিত জীবনের প্রতিটি দিন সঠিকভাবে বেঁচে থাকেন তবে মৃত্য নিয়ে আপনার ভয় পাওয়ার কিছু নেই।”
This is a Bengali article definitions of the famous Kubler Ross Model and five stages of grief described in this model.
Featured Image source by : Tiny Buddha
References:
Leave a Reply