1. sjranabd1@gmail.com : Rana : S Jewel
  2. solaimanjewel@hotmail.com : kalakkhor : kal akkhor
সোলায়মান জুয়েলের নাটকের দর্শন ও জীবন বোধ - কালাক্ষর
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:২০ অপরাহ্ন

সোলায়মান জুয়েলের নাটকের দর্শন ও জীবন বোধ

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২০
solaiman jewel
solaiman jewel

সোলায়মান জুয়েলঃ- যাক অবশেষে #অবলা, এর স্ক্রিপ্ট টা শেষ করতে পারলাম – এখন পর্যন্ত তেমন একটা অসংগতি ধরা পরে নি – কারন এর আগে প্রায় ২৭ বার টোটাল স্ক্রিপ্ট লিখে তার পর ডিলিট করছি – একবার লিখে ভাল লাগছে না দেখে পুরা ডিলিট করে আবার নতুন করে লিখতে বসার ভিতর বিদিক ইমোশোন আছে-যারা খুব বেশি আমার মত উজবুক- তাদের প্রায়সই এমন ইমোশন এ পরতে হয়- কারন আমি কাজ করি স্টার ডিরেক্টর হবার জন্য না , যদি স্টার হতে চাইতাম তবে অভিনয় করতাম- আর এইটা করলে অনেকের চাইতে ভাল ই করতাম,নিদেন পক্ষে অতীতে কিংবা বর্তমানে লিডিং স্টার যে সব অভিনয় শিল্পী আছেন তাদের নিয়ে নাটক বানাতাম, তা হলেও তাদের নামের সাথে সাথে আমার নাম ও উচ্চারিত হত,  আবার অর্থ কামাবার জন্য ও ডিরেকশন দেই না, কারন অর্থ কামাতে চাইলে মিডিয়া কেন? অনেক প্রফেশন আছে- নিদেন পক্ষে কাওরান বাজারের আলু পটল ওয়ালারাও যে টাকা কামায় ডিরেকশন দিয়ে আমি সারা জীবনের তপস্যা করেও তা কামাতে পারবো বলে মনে হয় না – এই লাইনে এসেছি যাস্ট মনের শান্তির জন্য, মাথার ভিতর নিজের কিছু একটা আছে- যা আমাকে ভাল থাকতে দেয় না- যত আরামেই থাকি, আর যত সাচ্ছন্দেই থাকি আমার মাথায় কেবল সমাজের অসঙ্গগতি গুলো আলপিনের মত খোঁচায়, মানুষ কে জানাতে হবে, মানুষের ভিতর বোধ জাগাতে হবে- ন্যায় অন্যায় বোঝাতে হবে, করনীয় কর্তব্য বোঝাতে হবে, দেশ কে ভাল বাসতে হবে- কত কিছু, অথচ আমি মানুষ কে যা বুঝাতে যাই অনেক সময় নিজেই তা পালন করতে পারি না, মাঝে মাঝে লোভ জাগে, মাঝে মাঝে ন্যায় অন্যায়ের উর্ধে থেকে নিজেকে ভাল রাখতে চাই,ভুল ভাল করে ফেলি, কিন্তু তার পরেও মাথার ভিতর কেবল খোঁচায়- আর এইটা এতটা যন্ত্রণা দায়ক যে আমার শিক্ষা জীবন শেষ করার আগেই খুব বড় একটা অর্গানাইজেশানে খুব লোভনীয় বেতনের জব পেয়েছিলাম কিন্তু ২৮ দিন অফিস করে ২৯ দিনের মাথায় আমার কান্ট্রি ডিরেক্টর কে বলতে বাধ্য হয়েছিলাম আমি চাকুরী করবো না- আমি এইটা চাই না, আমি চাই মানুষের কথা বলতে, মানুষের বোধ জাগাতে, ভাল মন্দ বোঝাতে, আমি সিনেমা বানাতে চাই, আমার ভিতর জমে থাকা কথা গুলো দিয়ে আমি নাটক বানাব, ফিল্ম বানাব, মানুষ কে দেখাবো, মানুষ হাত তালি দিক আর না দিক আমি চাই আমার কাজ দেখে মানুষ এর আত্ব – উপলব্ধি হউক, জীবন কি? জীবনের অর্থ কি? এই সব-

যা আমি গুছিয়ে কাউকে বলতে পারি না,নিজের কিছু জীবন দর্শন যা মানুষের জানা দরকারী বলে মনে করি- তা দিয়েই গল্প লিখি, চিত্রনাট্য সাজাই, টিভি প্রডাকশন হলে চিত্রনাট্য করতে গিয়ে টিভি ওয়ালাদের চাহিদা গুলো যাতে অটুট থাকে সেইটা খেয়াল রেখে নিজের ফিলোসফি ঝাড়ি- আর তাতে দুই পক্ষই ( আমি এবং টিভি ওয়ালা) সন্তুস্ট থাকে- এই সব করি আমার নিজের ভাল লাগে তাই- কেউ এক জন ( বাংলাদেশের খুব বিখ্যাত নাম টা বলতে চাই না কারন আমি এইটা পছন্দ করি না) বলেছিলেন, জুয়েল তোর ১৭ টা প্রডাকশন দেখেছি – তোকে ডিরেক্টরের চেয়ে ফিলোসফার বলতেই আমার বেশি ভাল লাগে- কারন তোর সব কাজে তোর নিজের একটা দর্শন থাকে- তুই কি ভাবিস? কি চিন্তা করছিস? সব কিছু যদি এক সাথে যুক্ত করা যায় – তাই তোকে ডিরেক্টরের চেয়ে ফিলোসফার বলা ই শ্রেয় – শুনে হেসেছিলাম – কারন আমি আদতেই চাই আমার দর্শন মানুষ দেখুক, জানুক, যদি এর ভিতর থেকে ১ জন মানুষ ও তা মানে বা রিয়ালাইজ করে তবে শরীরের শেষ গরম নিঃশ্বাস বেরুবার আগে নিজের কাছে নিজেকে ব্যার্থ বলে মনে হবে না- আমার প্রথম দিক কার কাজ #মাটির_তার, #স্বপ্নবাজ, #আসিবোনা_আর_ফিরে, #দহন, #অপঘাত, #শ্যামসুন্দরীর_পালা, #ছায়া_সংগী, #পরিনতি, #ভ্রান্ত,#হিউমেরাস, থেকে শুরু করে বর্তমান কালে যা বানাচ্ছি #ছায়াবাজি, #পরাবাস্তব, #সেল্ফিস, #জেন্টেল_ম্যান আমার বানানো ৭৫ টি খণ্ড নাটকের কোন প্রডাকশন আমি কাউকে খুশি করতে বানাই নাই আবার ইনফিউচার কাউকে খুশি করতে বানাবো- সব গল্পে আমার দর্ষন থাকে- কারন আমি কাজ করি অন্য কে সুখি করতে নয়- নিজেকে সুখি করতে,

মন্দের ভাল আমার বানানো নাটক টিভিতে অন এয়ার হয় – কোন প্রডাকশন পড়ে থাকে না- আবার এইটাও ঠিক তথাকথিত স্টার কাস্টিং করি না, বা করতে পারি না বলে চালাতে খুব প্যাঁড়া খেতে হয়- কিন্তু তার পরেও চলে, রাস্তা থেকে ধরে এনে একেবারে নতুন যে কোন দিন থিয়েটার করেনি, যার কোন অভিনয়ের ড্রিম ছিল না, যে কোন দিন নাকি ভিডিও করে নাই, সেই ছেলেকে দিয়ে নাটক বানাইছি আর তা এ প্লাস চ্যানেলে গেছে- তার মানে আমি যা বলতে চাই সেইটার মূল গল্প টা টিভিতে চালানোর মত হয়- নইলে কেন তারা টাকা দিয়ে কিনে নিবে?? কিংবা চালাবে? আর এইটা সম্ভব হয় ভাল গল্প আর মোটামুটি চলার মত মেকিং এর জন্য, চলার মত মেকিং এর কথা কেন বললাম জানেন? বাংলাদেশে এমন কোন শুটিং হাউজ নাই যে খানে ফুল ডেফত এর একটা শট ধরা যায়- সো মেকিং কি ভাবে ভাল হবে? একই হাউজ, এক ই মেক আপ ম্যান, এক ই ক্যামেরা, ক্যামেরা ম্যান, লাইট ম্যান, আর্টিস্ট, সবাই এক, রোজ ওই সব শুটিং হাউজে তারা শুটিং করে,যে প্রডাকশন বয় ও জানে কখন কোন শট কিভাবে নিবে- সো- কেউ যদি এসে বলে ফাটাইয়া দিবো, মেকিং ভাল, হ্যান ত্যান, তবে নিশ্চিত তা মিথ্যা বলা হবে-

যাই হোক সেইটা ফিলফাল করতে কিছু নীতিবাক্য যা একান্তই আমার নিজের দর্ষন বোধ মেনে চলে তা দিয়েই প্রডাকশন বানাতে চাই, যখন কাজ টা ভাল ভাবে করতে পারি আমার চেয়ে খুশি কেউ হয় না— আর খারাপ হলে–??? যারা আমায় সামনা সামনি দেখেছে, কিংবা এক বাসায় থেকেছে তারা জানে– পাগল চিল্লা ফাল্লা করে কান্দে — সো– প্রথমে #অবলা বানাবো তার পর #পারাপার বানাবো, আর যে হুতু আমার নিজের জমানো টাকা নেই তাই কয়েকটা কাজ করে যে রেমুনাশান পেয়েছি বা পাবো তা জমিয়ে এই দুইটা ডিজিটাল মুভি বানাবো- টিভি তে চালালে হয়ত কিছু টাকা উঠবে- বাট আমি চাই না- আমি কাউকে আমার এই দুইটা ফিল্মের কথা বলতেই চাই না,চাই না শহুরে শিক্ষিত সমাজের মানুষ জন তা দেখুক, আমি চাইনা কেউ আমার এই দুইটা প্রডাকশন দেখে গ্রেড করুক। কিছুই চাই না- কারন আমি প্রডাকশন দুইটা তথকথিত অক্ষর জ্ঞ্যানহীন পিছিয়ে পড়া সেই সব লোক জন যারা একাবিংশ শতাব্দিতে এসেও নিজেকে মানুষ মনে করে না- কিংবা তথাকথিত এলিট গন তাদের মানুষ মনে করে না- তাদের জন্য আমি এই দুইটা ফিল্ম বানাবো-

হয়ত বলবেন আপনার যদি কাউকে না জানানোর ই এত ইচ্ছা তবে কেন ফেসবুকে/ব্লগে এই সব লিখে কেন ত্যানা প্যাচাইতেছেন? তার কারন আছে- আমার এই স্ট্যাটাস দেবার কারন সমমনা মানুষ খোজা- কাজ টি নন কমার্শিয়াল – আমি মাস্ট বি একটা টিম বানাতে চাই- কিছু ছেলে মেয়ে ভাই বন্ধু দরকার যারা আমার সাথে এই কাজ এ অংশ নিবে- যাতে আমার বোঝা কিছুটা হালকা হয় – অতীত অভিজ্ঞতা থেকে বলি আমি চাইলে বলতে পারতাম কিছু আর্টিস্ট আমার এই টিমের ভিতর থেকে নেবো- তা হলে দেখা যাবে কিছু লোক জুটে যাবে যারা এসে আমাকে অমুক ক্যারেক্টর দিন, তাকে ওইটা দিন এই সব প্যাচালে এই সন্দর উদ্দ্যগের উদ্দেশ্য কিছুটা ব্যাহত করতে পারেন, তাই বলছি এই প্রযেক্টে যারা অংশ গ্রহন করতে চান তারা অভিনয় করবেন এমন চিন্তা নিয়ে আসবেন না, ক্যামেরার পিছনের যে কোন কাজে অংশ গ্রহন করতে চাইলে আমরা তাকে সাদরে গ্রহন করবো- কিন্তু অভিনয়? এইটা ক্যারেক্টর এর সাথে যে যায়, যদি তার রেমুনারেশান আকাশ ছোয়া হয়, সে যদি হলিউড এর অভিনয় শিল্পী ও হন, মাস্ট বি আমরা তাকে কাস্ট করতে চেষ্টা করবো- যদিও জানি দিন শেষ এ সবাই কমার্শিয়াল, কারন বাসায় যাবার সময় ভাড়া টা তো লাগে – কিংবা অনেকেই আছেন যারা ঘনিস্টতা বাড়াতে প্রথম খুব সম-মনা বিহ্যাভ করে থাকেন, কিন্তু খুব কম সময়ের ভিতরেই তাদের মুখোশ খুলে পড়ে- তাই আমি চাই না এই জাতীয় কেউ আমার ইউনিট এ যুক্ত হউক, এক টাইম থিয়েটার করতাম, তখন নিজের টাকা খরচ করে আমরা থিয়েটারে যেতাম- কেউ আমাদের টাকা দিতো না- তার পরেও যেতাম – যতটা নাটক এর রিহার্সেলের জন্য যেতাম তার চেয়ে বেশি যেতাম সম মনা কিছু মানুষের সাথে সময় কাটাতে- আড্ডাবাজি করতে, আমার এই প্রজেক্ট টা সেই মানুষিকতার মানুষ জন দের নিয়েই, এই খানে কেউ বড় কেউ ছোট নয়- সবাই সমান, আমরা চাইনা আমাদের ভিতর কোন ক্লাসিফিকেশান থাকুক, আমরা সবাই মিলে মানুষ কে জীবন বোধ শেখাবো, মানবিকতা শেখাবো, দেশ প্রেম শেখাবো- আর এই সব করতে আমাদের কেউ ফাইন্যাস করবে না- আমাদের কেউ সহযোগীতা করতে আসবে না- বরং কিছু মানুষ আমাদের কর্মকান্ডে হাসাহাসি তুচ্ছ্যতাচ্ছিল্য করবে- কিন্তু আমরা ভেঙ্গে না পড়ে সেই তুচ্ছ্যতাচ্ছিল্য কারী মানুষ কে যদি বোঝাতে সক্ষম হই- আমরা সবাই শুভ চিন্তার ধারক – তখন সে নিজেই আমাদের সাথে পথে নামবে –

আমি গ্রামে গ্রামে গিয়ে প্রজেক্টর দিয়ে মানুষ কে দেখাবো- আমি বাংলাদেশের অনেক এলাকা চিনি যে খানে এই যুগেও সভ্যতার আলো পৌঁছায় নি – যারা বোঝে না হিউম্যানিটি কি? একটা মেয়ের কি কি অধিকার? এক জন মেয়ে সারা জীবন কি অপুর্নতার ভিতর দিয়ে তার জীবন চক্র অতিবাহিত করে- এক জন মানুষ তার কাছে সমাজ কি প্রত্যাশা করে – এই সব –

আমি জানি কেউ হয়ত ভাল চোখে দেখবে না- আমার পাগলামি শুরু করেছি এইটা ভাববে অনেকেই কিন্তু তার পরেও আমার কাজ আমি কররই, বানাবোই বানাবো,কারন এই কথা গুলা মানুষের জানা উচিৎ, মানুষের দৃষ্টি ভংগী বদলানো উচিৎ, নইলে — জেনারেশান বাই জেনারেশান আমরা পিছিয়ে থাকবো- নারীর স্বাধীনতা, সমতা, হ্যান ত্যান করে যারা ত্যানা প্যাচায় এরা যুগ যুগ ধরে ত্যানা প্যাচাইতেই থাকবে- সরকার হাজার হাজার কোটি টাকা বাজেট দিবে, বিদেশ থেকে দাতা সংস্থা গুলা টাকা পাঠাবে আর ত্যানা প্যাচানো লোক জন শুধু প্যাচাইতেই থাকবে- রেজাল্ট জিরো, আমি জানি আমার কথা গুলা কারো কারো কাছে খারাপ লাগতে পারে, আমি জানি অনেকেই হয়ত বলতে পারেন আমি শো- আপ করছি, কিন্ত না, তাদের উদ্দেশ্যে বলি,

আমি কোন দিন ১০০% বাণিজ্যিক কোন কাজ করি নি, জানি টিভি প্রডাকশন বাণিজ্য কে বেশি প্রধান্য দেয়, তার পরেও এর ভিতরেই আমি আমার সব কাজ নিজের ফিলোসোফি এর সাথে যায় তেমন টাই করেছি, তথাকথিত প্রেম নির্ভর নাটকের গল্পে কাজ করিনি, কারন আমি সারা জীবনে কোন দিন প্রেম দেখিনি,যা দেখেছি সব জোচ্চরী আর ভন্ডমীতে ভড়া, হাসির নাটক বানাই না, কারন শেষ কবে কাউকে প্রান খুলে নির্মল হাসি দিতে দেখেছি মনে করতে পারি না, গরীব মানুষের জীবন সংগ্রাম নিয়ে যে সব নাটক ফিল্ম কিংবা গল্প দেখি বা পড়ি তাতে আমার খুব এম্বারেসিং লাগে কারন আমি নিজে গরীব মানুষ, আমি জানি গরীব মানুষ হল বিধাতার এক অপুরুপ সৃষ্টি যাদের গরীব বানানো হয়েছে যাস্ট কষ্ট ভোগ করার জন্য, তাই বানাই না, ভ্যালেন্টাইন যায় – এমন ও হইছে টিভি চ্যানেল থেকে ফোন করে ভ্যালেন্টাইন এর জন্য ভালবাসা ময় নাটক বানাতে বলেছে কিন্তু আমি বানাই নাই, খুব ক্ষমতা ধর কোন মিডিয়া মোঘল ধরে নিয়ে তার লেখা হাসির প্রডাকশন বানাতে বলেছেন, আমি গাই গুই করে যে কোন একটা বাহানায় কাজ করিনি, কারন আমি কোন কাজ করার আগে, কোন গল্প এর কাজ করার আগে নিজের ভাল লাগা মন্দ লাগাকেই বেশি প্রধান্য দেই, আমি ভন্ড নই, যা আমি পছন্দ করি না, তা প্রফেশনাল কিংবা পার্সোনাল কোথাও সেই কাজ করি না–

আমি জানি এর জন্য আমাকেই সব চেয়ে বেশি সাফার করতে হয়- আমি জানি দিন শেষ এ খালি পকেটে আমাকেই বাসায় ফিরতে হবে- পাওনা দারের ঝাড়ি খেতে হবে , বাসা ভাড়ার জন্য বাসার মালিকের ঝাড়ি খেতে হবে- চায়ের দোকানের বকেয়ার শোধ হয়না বলে ঝাড়ি খেতে হবে – আমি জীবনে টাকার মালিক হতে পার্বো না বা আমার ভবিষ্যৎ অন্ধকার দেখে প্রেমিকার বাবা মা আমার সাথে তাদের মেয়ের বিয়ে দিতে চাইবে না- শুধু কি বিয়ে? কোন মেয়ে যখন দেখে আমার পকেটে টাকা থাকে না বলে তাকে দামী গিফট কিংবা ভাল কোথাও ঘুরতে নিয়ে যাবার চান্স নাই – সেই মেয়ে তখন বড় ভাই ডাকে- মানে বুঝলেন তো? সামথিং গড়বার হ্যায় ইমোশোন থোরা থোরা- বাট তাতে কি কিছু আসে যায়? আমি তো আমি ই- আমি চাইনা অনেক কিছু অর্জনের জন্য আমার ভিতরের আমি কে মেরে ফেলতে- আমি চাই না- আমি যে উদ্দেশ্য নিয়ে মিডিয়াতে ডিরেকশন দিতে এসেছিলাম তা নষ্ট হোক- নিজেকে শিল্পী ভাবি- আমি চাই আমার ভিতর যে সত্বা বিরাজনমান তা বেঁচে থাকুক- আমি যত দিন বাচি আমার মনের কথা গুলো দিয়ে নাটক বানাই সিনেমা বানাই, গল্প লিখি, উপন্যাস লিখি, আর আমার সব কাজে সব চেয়ে বেশি প্রাধান্য পাক তা হল হিউম্যানেটি –

ধন্যবাদ
সোলায়মান জুয়েল  
ব্লগার/পরিচালক/প্রযোজক

যদি কেউ আমার টিমে যোগ দিতে চান তবে মেইল করুন- আমার বায়োডাটা সহ –
solaimanjewel@hotmail.com
cell- 01712-371257

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

More News Of This Category
©2021 All rights reserved © kalakkhor.com
Customized By BlogTheme
error: Content is protected !!

Discover more from কালাক্ষর

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading