মানুষ মৃত্যু কে ভয় পায়। তাই দুনিয়ার সব মানুষই চায় দীর্ঘদিন বেঁচে থাকতে। তাই এই পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চলে যাওয়ার কথা হয়তো কেউ কল্পনা করতেও পারেন না! কল্পনা করুক
স্লিপিং বিউটি নামক রূপকথার এই গল্পটি সম্পর্কে আমরা কম বেশি সবাই জানি। এ গল্প এক রাজকুমারীর যে অভিশপ্ত হয়ে বছরের পর ঘুমিয়ে ছিলেন। তারপর একদিন সত্যিকারের ভালোবাসার রাজকুমার এসে সেই
তার নাম শোনেন নি এমন মানুষের সংখ্যা খুজে পাওয়া দুষ্কর। ছোটবেলা থেকে তিনি কখনো গণিতে ফেইল করেননি। এক কথায় তিনি ছিলেন অংকের জাহাজ! তার গণিতের পারদর্শিতা দেখে খোদ শিক্ষকরাও অবাক
মিশর নিয়ে দুনিয়াময় মানুষের ভিতর একটু বেশি জল্পনা-কল্পনা তুঙ্গে। আগ্রহের কমতি নেই বিজ্ঞানীদের ভিতরেও। তাই মিশরের পিরামিড ও মমি নিয়ে যুগ যুগ ধরে বিজ্ঞানীরা গবেষণা চালিয়ে আসছেন। আর মানুষ সেই
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ৪২০ বা ফোর টুয়েন্টির মর্মার্থ কি তা চোখ বুজে সবাই বলে দিতে পারে। প্রতারণা, ঠকবাজি, বাটপারি কিংবা জালিয়াতি টাইপের অপরাধগুলোর বিচার করা হয় বাংলাদেশ পেনালকোডের ৪২০ ধারা অনুযায়ী
ভাবুন তো, একজন মানুষের হাতের স্পর্শেই জ্বলে ওঠে বাতি। তার শরীরের স্পর্শেই বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিক্স পণ্য চালু হয়ে যায়। সবচেয়ে অবাক হবেন এই কথাটি শুনে যে, বিদ্যুতস্পৃষ্ট হয়ে মানুষ যেখানে